وَلَمَّا
دَخَلُوْا
مِنْ
حَیْثُ
اَمَرَهُمْ
اَبُوْهُمْ ؕ
مَا
كَانَ
یُغْنِیْ
عَنْهُمْ
مِّنَ
اللّٰهِ
مِنْ
شَیْءٍ
اِلَّا
حَاجَةً
فِیْ
نَفْسِ
یَعْقُوْبَ
قَضٰىهَا ؕ
وَاِنَّهٗ
لَذُوْ
عِلْمٍ
لِّمَا
عَلَّمْنٰهُ
وَلٰكِنَّ
اَكْثَرَ
النَّاسِ
لَا
یَعْلَمُوْنَ
۟۠
3

যখন তারা তাদের পিতা তাদেরকে যেভাবে আদেশ করেছিল সেভাবেই প্রবেশ করল, তখন আল্লাহর বিধানের বিরুদ্ধে ওটা তাদের কোন কাজে আসল না; ইয়াকূব শুধু তার মনের একটি অভিপ্রায় পূর্ণ করেছিল মাত্র।[১] আর সে অবশ্যই জ্ঞানী ছিল; কারণ আমি তাকে শিক্ষা দিয়েছিলাম। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা অবগত নয়। [২]

[১] অর্থাৎ, এই কৌশল অবলম্বনের মাধ্যমে আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত ভাগ্যকে মুলতবি বা রদ করা সম্ভব নয়, তবুও ইয়াকূব (আঃ)-এর মনে বদনজর লেগে যাওয়ার যে আশঙ্কা ছিল, তার ভিত্তিতে তিনি এরূপ বলেছিলেন।

[২] অর্থাৎ এই কৌশল অবলম্বন ইলাহী অহীর আলোকে ছিল এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ ভাগ্যকে পরিবর্তন করতে পারে না --এ আকীদাও আল্লাহর শিখানো জ্ঞানের উপর ভিত্তি করেই ছিল, যে ব্যাপারে অধিকাংশ লোকই অজ্ঞ।