اَوَلَمْ
یَسِیْرُوْا
فِی
الْاَرْضِ
فَیَنْظُرُوْا
كَیْفَ
كَانَ
عَاقِبَةُ
الَّذِیْنَ
كَانُوْا
مِنْ
قَبْلِهِمْ ؕ
كَانُوْا
هُمْ
اَشَدَّ
مِنْهُمْ
قُوَّةً
وَّاٰثَارًا
فِی
الْاَرْضِ
فَاَخَذَهُمُ
اللّٰهُ
بِذُنُوْبِهِمْ ؕ
وَمَا
كَانَ
لَهُمْ
مِّنَ
اللّٰهِ
مِنْ
وَّاقٍ
۟
۳

এরা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করে না? করলে দেখত এদের পূর্ববর্তীদের পরিণাম কি হয়েছিল। পৃথিবীতে ওরা ছিল এদের অপেক্ষা শক্তিতে এবং কীর্তিতে অধিকতর প্রবল। অতঃপর আল্লাহ ওদের অপরাধের জন্য ওদেরকে শাস্তি দিয়েছিলেন এবং আল্লাহর শাস্তি হতে ওদেরকে রক্ষাকারী কেউ ছিল না। [১]

[১] পূর্বোক্ত আয়াতসমূহে আখেরাতের অবস্থার বর্ণনা ছিল। এখন দুনিয়ার অবস্থা উল্লেখ করে ভয় দেখানো হচ্ছে যে, এরা একটু যমীনে ঘুরে-ফিরে সেই জাতিসমূহের পরিণাম দেখুক, যাদেরকে এদের পূর্বে মিথ্যা ভাবার অপরাধে ধ্বংস করা হয়েছে। এরাও সেই পাপেই জড়িত। অথচ পূর্বের জাতিরা শক্তি ও সামর্থ্যে এদের থেকেও অনেক বেশী ছিল। কিন্তু যখন তাদের উপর আল্লাহর আযাব এল, তখন তাদেরকে কেউ বাঁচাতে পারেনি। এইভাবে তোমাদের উপরও আযাব আসতে পারে। আর এ আযাব যদি এসে যায়, তবে (তা থেকে) তোমাদেরকে বাঁচানোর মত কেউ থাকবে না।