فَخَرَجَ
عَلٰی
قَوْمِهٖ
فِیْ
زِیْنَتِهٖ ؕ
قَالَ
الَّذِیْنَ
یُرِیْدُوْنَ
الْحَیٰوةَ
الدُّنْیَا
یٰلَیْتَ
لَنَا
مِثْلَ
مَاۤ
اُوْتِیَ
قَارُوْنُ ۙ
اِنَّهٗ
لَذُوْ
حَظٍّ
عَظِیْمٍ
۟
۳

অতঃপর কারূন তার সম্প্রদায়ের সামনে বের হয়েছিল জাঁকজমকের সাথে। যারা দুনিয়ার জীবন কামনা করত তারা বলল, ‘আহা, কারূনকে যেরূপ দেয়া হয়েছে আমাদেরকেও যদি সেরূপ দেয়া হত ! প্রকৃতই সে মহাভাগ্যবান [১]।’

[১] হ্যাঁ সত্যিই সে মহা ভাগ্যবান, তবে সেটা তাদের দৃষ্টিতে, যাদের কাছে মানুষের ভাগ্য শুধু দুনিয়ার প্রাচুর্যের উপর নির্ভরশীল। যারা মৃত্যুর পরের জগত সম্পর্কে মোটেও চিন্তা করে না, সেখানকার অবস্থা সম্পর্কে চিন্তা করে না। তারা তো এটা বলবেই [সা’দী]।