اَمِ
اتَّخَذُوْا
مِنْ
دُوْنِهٖۤ
اٰلِهَةً ؕ
قُلْ
هَاتُوْا
بُرْهَانَكُمْ ۚ
هٰذَا
ذِكْرُ
مَنْ
مَّعِیَ
وَذِكْرُ
مَنْ
قَبْلِیْ ؕ
بَلْ
اَكْثَرُهُمْ
لَا
یَعْلَمُوْنَ ۙ
الْحَقَّ
فَهُمْ
مُّعْرِضُوْنَ
۟

ওরা কি তাঁকে ভিন্ন বহু উপাস্য গ্রহণ করেছে? বল, ‘তোমরা তোমাদের প্রমাণ উপস্থিত কর। এটিই আমার সঙ্গে যা আছে তাদের জন্য উপদেশ এবং এটিই উপদেশ ছিল পূর্ববর্তীদের জন্য।’ [১] কিন্তু ওদের অধিকাংশই প্রকৃত সত্য জানে না। ফলে ওরা মুখ ফিরিয়ে নেয়।

[১] প্রথম উপদেশ বলে কুরআন এবং দ্বিতীয় উপদেশ বলে পূর্ববর্তী আসমানী কিতাবসমূহকে বুঝানো হয়েছে। এর অর্থ এই যে, কুরআনে তথা পূর্ববর্তী আসমানী কিতাবসমূহে শুধু মাত্র একই উপাস্যের উলুহিয়্যাত ও রুবুবিয়্যাতের (উপাস্যত্ব ও প্রতিপালকত্বের) বর্ণনা পাওয়া যায়। কিন্তু এ সব মুশরিকরা এ সত্যকে মানতে প্রস্তুত নয় এবং একগুঁয়েমির সাথে একেশ্বরবাদ (তাওহীদ) হতে মুখ ফিরিয়ে চলে।