فَقَضٰىهُنَّ
سَبْعَ
سَمٰوَاتٍ
فِیْ
یَوْمَیْنِ
وَاَوْحٰی
فِیْ
كُلِّ
سَمَآءٍ
اَمْرَهَا ؕ
وَزَیَّنَّا
السَّمَآءَ
الدُّنْیَا
بِمَصَابِیْحَ ۖۗ
وَحِفْظًا ؕ
ذٰلِكَ
تَقْدِیْرُ
الْعَزِیْزِ
الْعَلِیْمِ
۟

অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে দু’দিনে সপ্তাকাশে পরিণত করলেন এবং প্রত্যেক আকাশের নিকট তার কর্তব্য ব্যক্ত করলেন।[১] আর আমি নিকটবর্তী আকাশকে সুশোভিত করলাম প্রদীপমালা দ্বারা এবং তাকে করলাম সুরক্ষিত।[২] এ সব পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা।

[১] অর্থাৎ, স্বয়ং আকাশমন্ডলীকে অথবা সেখানে বসবাসকারী ফিরিশতামন্ডলীকে বিশেষ বিশেষ কাজের এবং যিকর-আযকারের দায়িত্বে লাগিয়ে দিলেন।[২] অর্থাৎ, শয়তান থেকে সুরক্ষিত। যেমন, অন্যত্র এ কথা স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। তারকারাজি সৃষ্টির তৃতীয় আর একটি উদ্দেশ্য অন্যত্র اهتِدَاءٌ (পথ পাওয়া বা দিক নির্ণয় করা)ও বলা হয়েছে। (সূরা নাহল ১৬:১৬)