وَحَآجَّهٗ
قَوْمُهٗ ؕ
قَالَ
اَتُحَآجُّوْٓنِّیْ
فِی
اللّٰهِ
وَقَدْ
هَدٰىنِ ؕ
وَلَاۤ
اَخَافُ
مَا
تُشْرِكُوْنَ
بِهٖۤ
اِلَّاۤ
اَنْ
یَّشَآءَ
رَبِّیْ
شَیْـًٔا ؕ
وَسِعَ
رَبِّیْ
كُلَّ
شَیْءٍ
عِلْمًا ؕ
اَفَلَا
تَتَذَكَّرُوْنَ
۟
3

তার সম্প্রদায় তার সাথে বিতর্কে লিপ্ত হল।[১] সে বলল, ‘তোমরা কি আল্লাহ সম্বন্ধে আমার সঙ্গে বিতর্কে লিপ্ত হবে? তিনি তো আমাকে সৎপথে পরিচালিত করেছেন। আমার প্রতিপালক অন্যবিধ ইচ্ছা না করলে, তোমরা যাকে তাঁর অংশী কর, তাকে আমি ভয় করি না। সবকিছুই আমার প্রতিপালকের জ্ঞানায়ত্ত। তবে কি তোমরা অনুধাবন কর না?

[১] জাতিরা যখন তাওহীদের এ ওয়ায-নসীহত শুনলো যাতে তাদের বাতিল উপাস্যগুলোর খন্ডনও ছিল, তখন তারাও তাদের প্রমাণাদি পেশ করতে আরম্ভ করল। আর এ থেকে জানা যায় যে, মুশরিকরাও তাদের শিরকের উপর কোন কোন দলীল বানিয়ে রাখত। বর্তমানেও এ জিনিস লক্ষ্য করা যায়। শিরকীয় আকীদা পোষণকারী যত দল আছে, সকলেই তাদের জনতাকে সন্তুষ্ট করা ও রাখার জন্য এমন 'অবলম্বন' খুঁজে রেখেছে, যাকে তারা 'দলীল' মনে করে অথবা যার মাধ্যমে কমসে-কম মিথ্যার জালে বন্দী জনগণকে ঐ জালেই ফাঁসিয়ে রাখা সম্ভব হয়।