قُلْ
لَّاۤ
اَجِدُ
فِیْ
مَاۤ
اُوْحِیَ
اِلَیَّ
مُحَرَّمًا
عَلٰی
طَاعِمٍ
یَّطْعَمُهٗۤ
اِلَّاۤ
اَنْ
یَّكُوْنَ
مَیْتَةً
اَوْ
دَمًا
مَّسْفُوْحًا
اَوْ
لَحْمَ
خِنْزِیْرٍ
فَاِنَّهٗ
رِجْسٌ
اَوْ
فِسْقًا
اُهِلَّ
لِغَیْرِ
اللّٰهِ
بِهٖ ۚ
فَمَنِ
اضْطُرَّ
غَیْرَ
بَاغٍ
وَّلَا
عَادٍ
فَاِنَّ
رَبَّكَ
غَفُوْرٌ
رَّحِیْمٌ
۟
3

বলুন, ‘আমার প্রতি যে ওহী হয়েছে তাতে, লোকে যা খায় তার মধ্যে আমি কিছুই হারাম পাই না, মৃত, বহমান রক্ত ও শুকরের মাংস ছাড়া [১]। কেননা এগুলো অবশ্যই অপবিত্র অথবা যা অবৈধ, আল্লাহ ছাড়া অন্যের জন্য উৎসর্গের কারণে’। তবে যে কেউ অবাধ্য না হয়ে এবং সীমালংঘন না করে নিরুপায় হয়ে তা গ্রহণে বাধ্য হয়েছে, তবে নিশ্চয় আপনার রব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

আঠারতম রুকূ’

[১] পরবর্তীতে হাদীসের মাধ্যমে আরও কিছু প্রাণী ও পাখী হারাম করা হয়। যেমনঃ প্রতিটি থাবা দিয়ে আক্রমণকারী পাখী ও দাঁত দিয়ে আক্রমণকারী প্রাণী, কুকুর ও গৃহপালিত গাধা। সেগুলো সম্পর্কে হাদীসে এসেছে, “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রতিটি থাবা দিয়ে আক্রমণকারী পাখী ও দাঁত দিয়ে আক্রমণকারী হিংস্র প্রাণী খেতে নিষেধ করেছেন”। [মুসলিমঃ ১৯৩৪ ]