وَمَا
لَكُمْ
اَلَّا
تَاْكُلُوْا
مِمَّا
ذُكِرَ
اسْمُ
اللّٰهِ
عَلَیْهِ
وَقَدْ
فَصَّلَ
لَكُمْ
مَّا
حَرَّمَ
عَلَیْكُمْ
اِلَّا
مَا
اضْطُرِرْتُمْ
اِلَیْهِ ؕ
وَاِنَّ
كَثِیْرًا
لَّیُضِلُّوْنَ
بِاَهْوَآىِٕهِمْ
بِغَیْرِ
عِلْمٍ ؕ
اِنَّ
رَبَّكَ
هُوَ
اَعْلَمُ
بِالْمُعْتَدِیْنَ
۟
3

আর তোমাদের কি হয়েছে যে, যার যবেহকালে আল্লাহর নাম নেওয়া হয়েছে, তোমরা তা ভক্ষণ করবে না? অথচ তোমরা নিরুপায় না হলে যা তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ, তা তিনি বিশদভাবেই তোমাদের নিকট বিবৃত করেছেন।[১] অনেকে অজ্ঞানতাবশতঃ নিজেদের খেয়াল-খুশী দ্বারা অবশ্যই অন্যকে বিপথগামী করে। নিশ্চয় তোমার প্রতিপালক সীমা লংঘনকারীদের সম্বন্ধে সবিশেষ অবহিত।

[১] যার বিশদ বর্ণনা এই সূরাতেই (৬:১৪৫-১৪৬ আয়াতে) পরে আসছে। এ ছাড়াও অন্যান্য সূরা এবং বহু হাদীসে হারাম জিনিসের বিশদ বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। সেগুলো ছাড়া সবই হালাল। এমন কি হারাম পশুও নিরুপায় অবস্থায় ততটুকু পরিমাণ খাওয়া বৈধ, যতটুকু জান বাঁচানোর জন্য দরকার।